knowledge without
application,
floccinaucinihilipilification
I did nothing for her,
it's a shame I called
her my wife all through
my fainted conjugal life,
now that she's out of
the mess,
I pray to you;
either I rise from the
sea of sins,
through your forgiving
miraculous benevolence,
my affection towards her
expressed in kind,
lets her forget
callous neglects
the role couldn't afford
to play, withhold
or,
I get drowned,
die a disgraceful death,
without her within,
good or bad
she's not in the scene
anymore.
you left me
I felt deserted
for long
in winter,
my heart sensed
the heat of a
sweltering summer
it hurt, fired my
ribs, my shoulders
for days and nights
then
there was this sudden
smell of petrichor,
a taste of salt in the eyes
withered in the rain
the downpour consumed
the tears,
left me thirsty
a year sat in my
lounge
ran into the old
books that knew
our long whispers,
our love-making songs
who is right who wrong,
who is weak who strong,
I had these juvenile rhyming
answer-less questions
trying to help, not tease
but they kept me entertained
like a floor show that comprised
dancing and striptease
I heard your steps
in the kitchen garden
the space was impatient
with the time that
baked a restless
silence
I was famished
on the double, I know
you'll never call me back
the papers,
cold letters had expelled
the crescent from the garden
the sun will never sleep
with the rain
I feel the same breeze
embracing me, the same
clouds caressing me,
the sun had the same glow,
the rain had the same charm,
oftentimes the two met
but there wasn’t a rainbow
O grief why would you
walk with me? Even when
I am filled with jubilance,
why would you pick on me?
Woebegone to be a part of your
world. Yet, with each stroke of
glory, though I relish success,
withal in the middle of a
thunderous applaud, in the
background, I hear your
doleful whistle.
A golden garden with singing birds,
lovers meeting with an open heart,
your tune hums a pensive song,
a certain whisper of your stretch,
a whimper, the world will fall apart.
জানি তুমি খুব দুঃখী
কিন্তু ওটা নিয়ে ব্যাবসা
করো না।
রবি ঠাকুর দুঃখ পেয়ে
দুঃখ ঘুচাতে বলেছিলেন,
দুঃখে নেশাগ্রস্ত থাকতে
বলেন নি।
নিজের দুঃখজনক পরিস্থিতি-র
থেকে বড় হোক তোমার স্থিতি,
অপমান, লাঞ্ছনা, প্রতারণা,
প্রিয়জন তথা সন্তান-এর
অকাল মৃত্যু বড় ভয়াবহ,
কিন্তু এই দুঃখ-কে আঁকড়ে
রেখে তার মাদকতায় মেতে
থেকো না।
মৃত বা জীবিত, অহেতুক কোন
মানুষের
শরণাপন্ন হয়ে বাঁচতে চেও না।
ঠাকুর-এ মনোযোগ দাও,
দিনরাত, রাতদিন-এর সাথী
একমাত্র সে,
একাধারে তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ
চিকিৎসক, সদাহাস্য গুরু
আবার অন্যদিকে সে
প্রেমিক, সবসময়-এর বন্ধু,
তোমার সব প্রশ্নের উত্তর
দেবার জন্য সে বসে আছে।
তার কাছে যাও, তারেই শুধাও
যা আছে জিজ্ঞাস্য, দ্বন্দ্ব,
অবিশ্বাসের মহাসাগর-এর
ওপার-এ
সে মাঝি-ই তোমায় করবে
পারাপার।
সেই অমৃত পান করবার যাত্রা,
সে যে এক পুণ্য অভিসার।
দুঃখ দায় ভীষণ দায়
দুঃখ পেয়ে বাণিজ্য নয়
দুঃখ ঘুচাবার
কর প্রতিকার।
এপারে আমি মিনি, ওপারে হুলো তুমি
মাঝে দুধ-টা বহে যে !!!
নিজের দুধ-টুকু খাওয়া হয়ে গেছে, তা
সত্ত্বেও পাহারা দিচ্ছে মিনি-টা, আর
গেট-এর বাইরে ফ্যালফ্যাল করে হুলো-টা
কেমন তাকিয়ে আছে দেখ, আহা
ঠিক যেন ভেজা বেড়াল-টা।
ছোটবেলায় প্রায়ই আমরা গরমের ছুটি কাটাতে ভাগলপুর যেতাম, মাসি-র বাড়ি।
একবার মা আমাদের, মানে আমার আর দাদা-র সাথে যেতে পারেনি, ট্রেনে চড়িয়ে দিয়েছিল, আর ওদিক থেকে মেশো নামিয়ে নিয়েছিল। সেইবার-ই দুজন প্যাসেঞ্জার-কে ঠাকুরের স্তুতি করতে শুনেছিলাম, যা আজও আমার মনে আছে, আর থাকবেও সারা জীবন।
একজন আরেকজনকে বলছেন:
তুমি ভাব, দিনের পর রাত হয় আর রাতের পর দিন, বছর তার নিয়ম মেনে চলে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরত, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত-এর হাত ধরে। ঠাকুরের কী লীলা ভাব!
অপরজন উত্তরে বললেন, আবার ভেবে দেখ, কলকাতা থেকে ভাগলপুর যতটা দূর, ভাগলপুর থেকে কলকাতা ঠিক ততটাই দূর?
এই বলে দুজনেই হাতজোড় করে বলে উঠেছিল, হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে, হরে রাম হরে রাম, রাম রাম হরে হরে।
সেদিন রাতে এই স্তুতি শুনে হাসতে হাসতে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। এ কী বোকামো, এ কিরকম পাগলের প্রলাপ?
আজ অনেক বছর পর আমার ঘুম ভেঙেছে। এখন আমি যখন এই স্তুতি-র কথা মনে করি, আর হাসি পায়না। বুদ্ধি-র বিসর্জন দিয়ে পাগল না হলে, সব স্তুতি-ই বুঝি অর্থহীন।
আজ আমি এক আশ্চর্য স্বপ্ন
দেখে উঠলাম।
রক্ষক আর ভক্ষক-এর এমন
বিশ্লেষণ আগে কখনও অনুভব
করিনি।
দেখলাম হিরণ্যকশিপু,
বালি,
শিশুপাল, কংস, রাবণ এরা
আমার মধ্যে ঢুকছে আর
বেরোচ্ছে।
তারা করজোড়ে তাদের
হত্যাকারীদের স্তুতি করছে।
হিরণ্যকশিপু বলছে,
হে প্রভু,
সবাই
তোমার উগ্র মূর্তি দেখলো,
তুমি
যে আমাকে কোলে তুলে
নিলে, সেটা
কেউ দেখল না?
কেন?
আমার পবিত্র প্রাণ বদ্ধ হয়েছিল
এক অপবিত্র দেহে, তুমি সযত্নে
তাকে মুক্ত করলে।
তোমার চরণে শতসহস্র প্রণাম।
দেখলাম বালি আর তিরস্কার করছে
না বিষ্ণু-অবতার রাম-কে।
দেখলাম কংস-কে, শিশুপাল
আর রাবণ-কে।
তাদের সম্মিলিত কণ্ঠ কৃতজ্ঞতায়
গেয়ে উঠছে,
তুমি রক্ষক, তুমি-ই
ভক্ষক প্রভু,
আমাদের সংহার করে আমাদের
উপকার করেছ, হে অনাথ-নাথ।
তোমার হাতে আমাদের
মৃত্যু-বরণ,
এ ত নয় সাধারণ।
...
আমি চমকে উঠে পড়লাম,
জল-এর জন্য হাত বাড়াতেই
মাটিতে কাঁচের গেলাস-টা
পড়ে ঝনঝন করে ভেঙে গেল,
আমার এতকাল-এর অটূট
বিশ্বাস-এর মত।
বুঝলাম আমার মধ্যে বাস
করছে কম-বেশি এনারা
সকলেই।
মনস্থ করলাম নিজে-কে
আর বাঁচাব না কোনভাবে-ই,
কোনমতে-ই;
প্রতিদিন চলার পথে,
অসংখ্য
মিথ্যে-কথা বলি, বিলাসিতা,
অহংকার-এর বলি হই
অসভ্য শিক্ষা-র ফলে।
ক্রোধে-র বিষোদ্গার-এ ভরিয়ে
ফেলি অহেতুক আমার ভুবন,
অর্থহীন
তর্কে, উচিত কথা-র
অছিলায় কুপিয়ে মারি বন্ধুত্ব,
সম্পর্ক;
হয় নিষ্ঠুর কথায় প্রকাশ করি,
নয়ত অশালীন চিন্তায় টুকরো
টুকরো করি আমার-ই মত
চেনা-পরিচিত মুখ-গুলি কে।
ক্ষতবিক্ষত হয় আমার
বাগান।
আমার মনে হল যেন আমি সমগ্র
মানবজাতির-ই প্রতিনিধিত্ব করছি।
হে বিষ্ণু, আমার
ভিতর অবস্থান কর,
আমাকে সংহার কর, তীরবিদ্ধ
কর,
ব্রহ্মাস্ত্রে
পরাজিত না হলে, অগ্নিবাণ
নিক্ষেপ কর, তারা
যেন সর্পের মত
আমায় আক্রমণ করে, আমাকে
পরাস্ত করে, আমায়
কর পরাজিত।
আমার থেকে সমস্ত বিকর্ম-গুলি
তোমার নখের জোরে উৎখাত কর।
তুমি আমার রক্ষক, আমার
ভক্ষক
হয়ে আমায় উদ্ধার কর। এইভাবে
আসুক চৈতন্য,
আমার আর আমার পৃথিবীর।
my world had left me behind,
I was trying to write about
love, about sweet nothingness,
how I kissed her forehead, held
her in my arms and she, how she’d
bend from her waist upside down
totally prepared to fall, in time
we fell out of love and decided to
part ways, the signatures stabbed
the papers,
when I tried to write about what I
don’t have anymore, the poem,
with decrepit words, erring
metaphors, misplaced
modifiers suffocated me under
the ocean of choices; took me
in its arms, flew me to the zenith
of an infamous mountain of possibilities,
threw me off the cliff,
I was all over the place, neither swim,
nor fly throughout the requiem of
being with the senescent poem…
I missed the zing thing…
I could feel the smell of the words
bleeding through my knotty nerves.
I fell for love, dead, unheard, unread
সবাই একই
গাছের শাখা প্রশাখা।
বিভিন্ন ডালপালা, একে অন্যের
সাথে
দেখা সাক্ষাৎ হয়না ঠিক-ই,
কিন্তু উৎস
সবার এক।
এই ভালোবাসা-র জল যদি পায়,
তাহলে গাছটা বাঁচে।
সবাই একই
গাছের শাখা প্রশাখা।
কেউ গাছের ডাল ধরে ঝুলছে, কেউ
ফল, ফুল পাড়ছে, কেউ বা গাছের
ছায়ায় নীচে বসে
আছে।
নানানরকম খেলা খেলছে, কেউ
ইকির মিকির, কেউ শাপ লুডো,
কেউ দাবা, কেউ বা ক্রিকেট,
ফুটবল, কেউ
রান্নাবাটি; কোন
খেলাটা ভালো, কোনটা মন্দ তা
বিচার না করে সবাই যদি
একে অন্যের ভরসা-র,
সুখদুঃখের সাথী হয়,
তাহলে গাছটা বাঁচে।
সবাই একই
গাছের শাখা প্রশাখা।
কেউ শরীর চর্চা করছে, কেউ
বলছে হাঁটু ব্যথা, মাথা ব্যথা,
অম্বল; কেউ মেধাবী, জীবনে সফল,
কেউ সবেতেই অকৃতকার্য,
সবাই সবার মত
করে পাতায় পাতায়
নিজেদের গল্প
লিখছে, বিচার না করে
স্বীকার করে একে
অন্যের ভরসা-র,
সুখদুঃখের সাথী
যদি হয়,
তাহলে গাছটা
বাঁচে।
সবাই একই
গাছের শাখা প্রশাখা।
এক গাছের সাথে
জড়িয়ে থাকার
আনন্দে সবাই মেতে
থাকুক, তাদের
মতন করে, কেউ চায় ফুল, ফল, কেউ
তলায় বসে চড়ুইভাতি
করতে চায়,
কেউ বা শুধু একটু
ছায়া চায়। একটু
শান্তি চায়, খোলা আকাশে, আমাদের
এই গাছটির কাছে
সবরকম ভাবেই
থাকার অবকাশ আছে। এখানে
কেউ অনর্গল কথা বলছে, কেউ চুপ
করে বসে আছে, কেউ যাচ্ছে আর
আসছে, যে যেমনভাবে থাকতে চায়
সে তেমন ভাবে যদি থাকে,
তাহলে গাছটা বাঁচে।
সবাই একই গাছের শাখা প্রশাখা।
এই চিন্তা-টা মনের মধ্যে বারবার
একটা বীজে-র মতন বপন করতে
হবে। আমরা নিজেদের বিস্তার করতে
গিয়ে যেন বিচ্ছিন্ন না হয়ে যাই, আমরা
যে একে অন্যের পরিপূরক, একে
অন্যের প্রতি নির্ভরশীল এই কথা-টা
যদি মনের মধ্যে গাঁথি,
তাহলে গাছটা বাঁচে।
মাস জুড়ে ই এম আই
করে শুধু খাই খাই,
আয় করা টাকা-কড়ি
ফাঁকা হয় তাড়াতাড়ি,
পকেট গড়ের মাঠ হয়।
ইনকাম অনেক তবু
মনে হয় ভারি কম
লোভি ভিখারির শ্রম
সাতদিনে ফেলে দম
গিলে নেয় আধ মাসে
আছে যত ক্রেডিটারস ডট কম।
জিনিষ-এর জঙ্গলে
বুলি শুধু আরও চাই,
আটকানো সকলেই
চাহিদার বেড়াজালে
ই এম আই গুলি করে
সঞ্চয় মাঠে মারা যায়।
একটা কিছু কাজ
শুরু হলো কি না হলো,
লোকেরা ঝগড়া করে
বসে রইলো। আওয়াজ,
চিৎকার-এর মাঝে কাজ-টা
হয় শিকেয় উঠলো,
নয়ত ভেস্তে গেলো।
সারা ভুবন জুড়ে এই
চলেছে, ভালো কিছু
প্রচেষ্টা আরম্ভ হতে
না হতেই ইগোর হাতে
প্রাণ হারাচ্ছে। এই
দমবন্ধ
হাঁপানিতে পৃথিবী
অসুস্থ।
বাড়িতে, পাড়ায়, দেশে
বিদেশে এক-ই ধ্বংসে
মেতে উঠেছে উন্মত্ত
মঞ্চ,
আজ গরল বেশরম আকাশে,
বাতাসে ত্রাস, নেই কোন বিশ্বাস,
নেই সরল মনোরম
রোমাঞ্চ।
সুন্দর প্রকৃতি আজ
বিধ্বস্ত,
দিকে দিকে শুধু এক
সুর,
ঝগড়া আর ঝগড়া,
কোন ভূমিকম্প, কোন বন্যা,
কোনও মহামারী-র ঝড়,
কোনও দুর্ভিক্ষ, পারেনি
বদলাতে এ মূর্খ
রগড়।
ইতিহাসের বিষের
দশায়
সারা বিশ্বে হাহাকার,
নীলকন্ঠ তোমার আশায়
বসে আছে দেখ আবার
এ ঝগরুটে সংসার,
লোভী এরা সবাই, তবু
অমৃত-বিলাসী নগরবাসী
তারা, ঝগড়া করে
শান্তি চায়,
এ হেন সুরাসম হলাহল
তুমি
পান করে মোচন কর
অন্ধকার, তোমার
কণ্ঠে নাও পুনরায়
সবার পাপ-এর দায়ভার।
হে সর্বপাপহারিণী সরস্বতী
দিনে রাতে করি তোমার স্তুতি
ও গো সারদা, ও গো দেবী ভারতী,
তোমার অসীম আলোর জ্যোতি,
ফেরাক মোদের মতি, গতি
আনুক ধরায় শান্তি, স্থিতি
হে সর্বসিদ্ধিপ্রদায়িনী,
শুচিস্মিতা,
বীণাপাণি।
তোমার জ্ঞানে, তোমার গুণে
তোমার শিক্ষা, তোমার গানে
সতেজ হোক না আগের মত
মোদের সবল মন,
অর্থ, বিদ্যা, কর্ম নকল
জলাঞ্জলি দিয়ে আসল
শিক্ষার-ই সেই
অঞ্জলিতে
ভরুক আবার আনন্দেতে
মোদের এ ভুবন।
তোমার স্নেহে উঠুক
হেসে
বিপন্ন জীবন,
মহামারী-র বিষাদে সে
ভীত সারাক্ষণ।
তোমার জ্ঞানের রসে
বাঁচুক সকল সরল
প্রাণ,
তোমার বীণার সুরে
বাজুক
জীবনের-ই গান।
হে সর্বপাপহারিণী সরস্বতী
দিনে রাতে করি তোমার স্তুতি
ও গো সারদা, ও গো দেবী ভারতী,
তোমার অসীম আলোর জ্যোতি,
ফেরাক মোদের মতি, গতি
আনুক ধরায় শান্তি, স্থিতি
হে সর্বসিদ্ধিপ্রদায়িনী,
শুচিস্মিতা, বীণাপাণি।