Thursday, March 29, 2012

আশার কালো

আশার কালো

আমি হাঁঠছি …
কানায় কানায় কালো ভোরের ভয়ের আলো
আমি এবার হাঁটছি ছবি থেকে বেরিয়ে ৷ রাস্তা দিয়ে ৷
তখন সকাল হয়নি চারিদিক কালো ছিল ৷ 
প্রতিদিনের পরিচীত রাস্তা 
তাই খানিকটা আন্দাজে খানিকটা দেখে দেখে 
যতদূর পারি হাঁটছিলাম ৷ 
আস্তে আস্তে অনেক কিছু যেন শুনতে পাচ্ছি আমার চেনা পথে, 
এতদিন যা রয়েছিল আমার কানের বাইরে ৷ 

আমি শুনিনি, বোধহয় কালোয় ঢুকিনি তাই ৷ 
একটু শীত করে উঠল একটা আলতো হাওয়ায় ৷ 
চারিদিক অন্ধকার, তবু জানি 
আর কয়েক ক্ষণের মধ্যেই 
আকাশ পরিস্কার করে আলো এসে ভর করবে ৷ 
গাছের পাতা, পাখির নড়াচড়া, চিপ্-চিপ্-চিচীপ ডাক, 
দূধের চাকার আল্তো ক'রে চলার শব্দ, 
ছোটখাট বাড়ির কল খোলার শব্দ 
কানের বাইরে গাছের বীজের মত উড়ে বেড়াচ্ছে 
আন্দাজ করতে পারছি – 
সকাল হবার শব্দ আমি শুনছি আর হাঁটছি ৷

হঠাৎ কালো নিমেশের মধ্যে ধূসর হয়েই 
ফরসা হয়ে গেল মুহূর্তে ৷ 
ব্যাস ৷ 
চললো গাড়িঘোড়া অনলস অনর্গল ৷ 
শুরু হল কিছুক্ষণ আগে শুরু হওয়া জীবনের ছন্দ ৷ 
আমি এখন অনেক সাবধানে হাঁটছি, অনেক মন দিয়ে শুনছি ৷ 
সবাই কথা বলছে, কিন্তু কেউই যেন ঠিক শুনছে না ৷ 
অগনিত যন্ত্রর দিকে অবাক দ্রিষ্টিতে চেয়ে থাকা মানুষ 
লাভক্ষতির কথা, অসুখ বিসুখের কথা বলছে, 
কেউবা রক্তাক্ত কাগজের দিকে তাকিয়ে 
এক অদ্ভুত ভাষায় কথা বলছে – কিন্তু সবাই বলছে ৷ 
কেউ আবার কার সাথে কথা বললে কতটা লাভ হবে সেটা বুঝে নিচ্ছে ৷ 

সকাল হবার আগে যখন মানুষেরা ঘুমিয়ে ছিল, 
তখন তারা যেন অনেক সহজ, অনেক সচেতন ছিল, 
অনেক জীবন্ত ছিল! 

আমি হাঁটছি ৷ 
আমার চারিদিকের জিনিষ গুলো আমার মনে দ্বন্দ্বের শাঁখ বাজাচ্ছে ৷ 
কি শুনবো বা দেখবো বুঝতে পারছি না ৷ সুর্যের আলোতে 
আন্দাজ অনুমানের অবকাশ নেই, তার ওপর যা নির্দেশ তাই দেখতে হবে ৷ 
গুলিয়ে গিয়ে আমার চোখ হল কালা, আর কান হল কানা ৷ 
আমি ভয়ে নাকানি চোবানি খেয়ে, ঘেমে নেয়ে হাবুডুবু খাচছি জীবনের মরুভূমিতে ৷ 
আমি হাঁটছি, হাঁটতে হবে তাই ৷ 

তবে এবার আমার সাথে আছে বিভীন্য স্তরের শতসংখ মানুষ ৷ 
সবার মুখেবুকে একই মন্ত্র, আর দাও আর দাও দাউ দাউ করছে 
স্পষ্ট হলুদ আলোয় ৷ 
সভ্য মাপা অঙ্ক কার সাথে কতটা তফাৎ সঠিক ভাবে দেখাচ্ছে ৷ 
8.5 আর 8.3705 কত আলাদা এই বলছে ৷ 
যদি বলি একই ত, খানিকটা জল দিয়ে মিলিয়ে দিলেই ত হয়, 
তাহলে তা ত মহৎ অসৎ হয়ে যায় ৷ 
যদি বলি তা এক নয়, তাহলে নিশ্চিন্তি ৷ 
তাই বলছি ৷ 
এই হল দেখাশোনার মুশকিল, আলোর হলাহল ৷ 
অন্ধকারে কিছু কারচুপি হয় ঠিকই, তবে যুদ্ধ থেমে যায়, 
হবে কি করে কোন সীমান্তই যে দেখা যায়না, সবই ত এক মনে হয় ৷ 
তাই 8.5 আর 8.3705 ঘাপটি মেরে 
আলোর অপেক্ষায় থাকে আবার ক'রে যুদ্ধ করার জন্য ৷ 

মাপা কথা, মাপা হাঁসি মাপা ফারাক 
আমাদের কিন্তু মনে করিয়ে দেয় যে 
“আমরা চিত্র, অতি বিচীত্র, অতি বিশুদ্ধ, অতি পবিত্র”, 
তবে আলোর মধ্যে নয়, যেখানে আলোর প্রবেশ নেই, সেখানে ৷ 
আমরা ব্যাস্ত, অতি বিদ্ধস্ত, অতি বিরক্ত, অতি বিভ্রান্ত আলোর মধ্যে ৷ 
...
কিন্তু আমরা যখন সন্ধে বেলায়, বাড়িতে ফিরে 
কেউ সোফায় বসে, কেউ মেঝেতে পা ছড়িয়ে, 
কেউ বিছানায় এলিয়ে চা খেতে খেতে আঃ বলি, 
তখন আমরা আর সেই আমরা থাকিনা ৷ 
তখন নরম হয়ে নিশ্চিন্ত হয়ে 
অনুমান, আন্দাজ করার সময় পাই ৷ 
আমি হাঁটছি ৷ 
বড়দিন শেষ হল, বাঁচা গেল, 
এবার বোধের গন্ধ বেয়ে 
একটা স্বাভাবিক চিত্র ধরা দিতে পারে ৷
এখন কাল রাত ৷ 
তবে বিকেলের ঠিক পরের, 
না ভোরের ঠিক আগের বোঝার উপায় নেই ৷ 
আন্দাজ অনুমানের ওপর ভরসা ক’রে ছবির থেকে বেরিয়ে 
আমি হাঁঠছি …

Friday, March 23, 2012

মনের ক্ষেত

মনের ক্ষেত

কত নিবি কত দিবি
কিকী হ’লে কত হবে
এই নিয়ে ভাবাভাবি
কতশত বকাবকি
ডাকাডাকি চোখাচোখি

হিজিবিজি লেখালেখি
একেবারে হাবিজাবি
কথা তোর মুখে রাখ
ভাবা তোর মুছে যাক
দেওয়া পাওয়া নিয়ে তোর
মন হয় ছারখার ছাড়ে নাযে চীৎকার
বিকেল হ’য়ে আসে ভোর

ছুড়ো থেকে বুড়ো হ’স
মন তবু বুনো মোষ
কেঁদে যাস বারো মাস
তাও সবি খেতে চাস
ঝাল ঝোল মেখে খাস
বয়সের গাছ ডিল
থাকে না যে মুশকিল
তাও আজো জিভে জল
লোভী পেটে অম্বল

ভর পেট হাঁসিতে
সুর তোল বাঁশিতে
মানে খোঁজা ছেড়ে দে
বেঁচে থাক দিন ভোর
মন প্রাণ খোলা থাক
পেয়ে যাবি লিখে রাখ
চকচকে সে পাথর
ঘ’সলেই চমকাবি
যত আছে প্রশ্ন আর হিজিবিজি হাবিজাবি
একদিন দেখে নিবি ক’রে সব ধুত্তোর
মুছে গেছে সবটাই রেখে তোর উত্তর

Monday, March 19, 2012

Stopping by the field on a golden afternoon

Stopping by the field on a golden afternoon

We do not know whose kids these are playing on the field.
They are running, running and running.
Hands and feet full of mud, numb without rest.
All we heard was catch, catch, catch and catch
Giggles of music pump through the hearts
Games changed in every minute, fun was at its best.
From the swings to the slide they moved and ran without grace, with pride
Seated on the grass under a huge aged tree,
Our heads were slow to be with them in the eyes so free

Names of the games? O heavens who knows them!
Rules there seemed to be little or none!
No points, no one won, all were in, no one out, none lost,
All for fun

They appeared and re-appeared so fast
Their madness so tired and fresh ran all over the field, and seemed only,
Only to last
When they spoke on the run
No meaning came from the wordless fun
Not a word they sang made sense to us
They understood them though without a fuss
And then again
Even after what all they did! It was time again to run, run, run and run.

Infected, injected with happiness above words, we felt our nerves found our sense
As friends would return we promised ourselves
Left the kids and the tree, in between their games
So full of fun: without sense, points, or names.


Seventh heaven

seventh heaven

There was an accident
Men were fighting for their only love
They were bold, brave and strong
Were tall, agile and had not a dent.
Yet the flight had the better of them
Was all ‘bout the choice that was but the same
They focused on their game, for right or for wrong.

They built mountains of wealth with their knowledge and their skill
Were kind and good to all who wanted help and food
They were known as such, as men of strength and worth
Knew all in town as much as it
Knew them like their own;
Now their love’s smiling there
They’re fighting for the Kill.


These were men of letters and from the hall of fame
When they talked, the pin never dropped
When they smiled, all were obliged
When the love was not so still
They’d take her to the hill,
All by turn and plan, as if he were the man
And this became the Game.

No one ever thought with a single anyone
She could tie the knot – now that it was done
Her loving body still, tender with a dent.
The town was out of tune, sang with a noise
How’s she tied to one? Did she have a choice!
But she did have her own, until was it known
As a blind accident

Friday, March 16, 2012

Times to modern times

Over the recent times, there has been an explosion of intelligence across the world. We take cognizance of intelligence through multiple and sometimes confusing choices of machines and instruments. Every other product is fast getting outdated in time with life becoming faster every day. To cope with life’s speed we have household and office instruments serving us. The objective of all these is to make our lives more convenient and comfortable. However, the price we are paying is that of impatience and insecurity, widely visible in our domestic and work environments. I marvel at the number of passwords we need to remember and the number of security checks we have to go through every day! It is alarming indeed; as for passwords, it started from simple to complicated, then to complicated ones with special characters and now there is a need to changing them periodically. Also, with the not-so-ignorable evolution of security checks, we need to innumerably swipe our identity cards. We have various new forms of secured banking nowadays, trying to make our lives easy and with as less of human contacts as possible. You call a number and you have a voice talking to you. Even if you are in a tragic or in a heavy mood, the mindless voice would warmly ’do the needful’ welcoming you, thanking you and then, on choosing a series of options, you will either have to hang up or get disconnected with your query un-answered. Well, if you are lucky, you could also talk to a human being! On withdrawing money from an ATM machine, you might have to answer a series of marketing questions and in the course, might miss the bus, or, if in haste, might even forget to collect your ATM card. With several debit and credit cards in our wallets, we are pinned down with more and more numbers, and the magnitude of fear of losing them is no less than losing yourself. Our dependence on machines and instruments clearly endorses our trust and submission towards them as a response to the changing period we are living in – that of mistrust and insecurity, the two new perceptions of ‘modern times’.

Invisible produce of machines

All of this produces tension in the human minds and is displaced with cynicism and mistrust. Life is uncontrollably becoming faster and pragmatic with little room for the slowness and abstraction. To cope with this horrendously fast life, our perception of sports and entertainment is also changing. We have shrunk the five-day test matches to less-than-a-day 20-20 matches. In the very few children’s park we have, there are more adults than children because it is not safe anymore for children to be in the children’s park. Our insistence to mechanically driven fast life is childish notwithstanding. My objective is not to give a list of examples, but to understand the implications of this not-so-old phenomenon. With more gadgets, more machines, more instruments, our menu-driven lives are becoming more convenient and simple. And yet there is a growing mistrust, discomfort and un-ease in terms of connecting with people. We tend to be glued to our machines, sometimes overlooking human companies. Now then am I suggesting that we go back to our olden days? Incidentally the old barter system has re-started since quite some time in a new name called countertrade. And in Spain, there is a group of people who have gone back to the old barter system. But I am suggesting none of that. I am just trying to look at the pattern and understand its implications.


Mechanical wave of inevitable-isation is perhaps best in the west

More machines means less people. Is it a mental model? Was this the apprehension of various Indian trade unions who protested against computerization? While these union leaders were talking from a job perspective, a demand-supply imbalance, I am not talking at all from that perspective. However, in a country where population is forever increasing, how can we afford to shoo away people? Mechanization is not an option in the West because their population is perpetually at stake; they have to make a lot of effort to inflate their decreasing population. They need to depend on machines more than we do because they lack people. We do not. Do we have the sense to understand what is good for us and what is not? I am not against machines, neither against technology, and I would be out of mind to blatantly deny the benefits, predictability and objectivity of mechanization. It is thanks to technology that I am a blogger today – I do have a virtual corner where I can write about my conviction. Even in the Indian context, I’d say that technology has also brought a huge section of our population into reading, because in order to use a particular machine, you are obliged to read, either numbers or letters.

However, my point is that of bringing out a balance between use and overuse, that of setting a limit. While it is inhuman to make human beings work like bonded labourers, it is equally cruel to convert human beings as nincompoops. We invent a machine and invariably ‘inevitabilise’ them, as if the world would come to a halt without them. It may be more appropriate in the west, where crudely speaking; there is a dearth of people.

Times

For doing a simple calculation, we do not need calculators in every single shops and groceries, for talking to our family members locked up in different rooms, we do not need to send mails or text them, and for our day-to-day living, we certainly do not need credit cards, for showing people how much up-to-date we are, we do not need to change our mobile phones, neither do we need to 'respond' to the explosion of intelligence with the several i’s and e’s. Every household does not need to have thirty-nine TVs, forty-six laptops, ninety-eight computers, sixty-five A/Cs, nine hundred mobiles and countless remotes to run those lifeless objects. We don’t need to order everything on-line might as well go and fight with people to do the daily buying and selling; might as well meet up with friends and relatives rather than texting, mailing or ‘virtualising’ them. Not everything that is applicable in the west is applicable throughout the world, however much enticing and convenient they are. We are forgetting perhaps, and this is for the world at large, that human beings are a replica of nature, not of machines, however predictable and unmistakable the robots are. Our escapades from life and its understanding seems to have been routed through attractive machines with their expertise and zero-defect capability. But it is also making us intolerant towards human imperfections. Their overuse is paralysing our senses.

We need to have to stop somewhere. Otherwise we will have tired hands and myopic eyes running and gazing at those lifeless machines with heavy and indolent legs, that of dinosaurs. When and how we say times to modern times is the question.